ভাল ফলনের জন্য টেকসই চাষ অনুশীলন
আধুনিক টেকসই চাষ কৌশল কীভাবে পরিবেশ রক্ষা করার সময় ফসলের ফলন বাড়াতে পারে তা আবিষ্কার করুন...
আরও পড়ুনআমরা শুধু ফসল ফলাচ্ছি না – বরং আগামী প্রজন্মের জন্য গড়ে তুলছি এক সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ
চেয়ারম্যান, সুখের খামার এগ্রো লিমিটেড
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মোঃ তাসদীখ হাবীব ২২ বছর ধরে নেতৃত্ব, সম্প্রদায় গঠন এবং উদ্ভাবনী ব্যবসায়িক উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন। গত সাত বছর ধরে তিনি একজন কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছেন।
স্মার্ট কৃষিই হবে বাংলাদেশের পরবর্তী বিপ্লব
তাঁর বিশ্বাস, "প্রযুক্তি, মার্কেটিং ও ব্যবস্থাপনার সঠিক সমন্বয়ই কৃষি খাতে টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি।" তাঁর লক্ষ্য হলো কৃষিকে শুধুমাত্র একটি সম্মানজনক পেশা থেকে আধুনিক, লাভজনক এবং যুব-বান্ধব শিল্পে রূপান্তর করা। তাঁর নেতৃত্বে সুখের খামার এগ্রো ভিলেজ প্রকল্পটি স্মার্ট কৃষি, ব্র্যান্ড বিল্ডিং এবং বাজার সংযোগের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগিয়ে চলছে, যা প্রযুক্তি এবং মানবতার সমন্বয়ে একটি টেকসই কৃষি বাস্তুতন্ত্র গড়ে তুলছে।
ম্যানেজিং ডিরেক্টর, সুখের খামার এগ্রো লিমিটেড
১৯ বছরের শহুরে জীবন এবং ১৩ বছরের কর্পোরেট ক্যারিয়ারের পর জোবায়ের ইসলাম গ্রামে ফিরে এসেছেন একটি টেকসই কৃষি সম্প্রদায় গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে।
আমরা মাটি থেকে শুধু ফসল নয়, ভবিষ্যৎ ফলাতে চাই
তিনি বর্তমানে বাংলাদেশের প্রথম কৃষি-ভিত্তিক সম্প্রদায় 'সুখের খামার এগ্রো ভিলেজ' প্রতিষ্ঠার কাজ করছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তিনি একটি আধুনিক সমন্বিত কৃষি খামার এবং এগ্রো রিসোর্ট গড়ে তুলছেন। একই সাথে সুখের খামার জামে মসজিদ এবং হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসাও নির্মাণ করা হচ্ছে। তাঁর লক্ষ্য হলো এমন একটি গ্রামীণ অর্থনৈতিক মডেল তৈরি করা যেখানে শহুরে বিনিয়োগ এবং গ্রামীণ শ্রম একসাথে নিরাপদ খাদ্য, কর্মসংস্থান এবং সামাজিক কল্যাণের টেকসই চক্র তৈরি করবে।
সুখের খামার এগ্রো ভিলেজ, বগুড়ার কাহালু উপজেলায় ৩০ বিঘার বিশাল জমি জুড়ে বাংলাদেশের প্রথম কমিউনিটি-বেইজড এগ্রো ট্যুরিজম ও সমন্বিত কৃষি খামার প্রকল্প।
এই প্রকল্পে একটি আধুনিক সমন্বিত কৃষি খামার, এগ্রো রিসোর্ট, মসজিদ, হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা ও একটি ফাউন্ডেশন নির্মাণ হচ্ছে।
এই প্রকল্পের একজন অংশীদার হিসেবে আপনি পাবেন – আজীবন নিজস্ব খামারের উৎপাদিত নিরাপদ খাদ্য, এগ্রো রিসোর্টে পরিবার সহ অবকাশ যাপনের সুযোগ, শরীয়াহ সম্মত হালাল আয় এবং টেকসই সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার সুযোগ।
একটি অংশীদারিত্বভিত্তিক কৃষি কমিউনিটি গড়ে তোলা হবে, যেখানে কৃষি, এগ্রো ট্যুরিজম ও সমাজকল্যাণ একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে।
এই কমিউনিটিতে বিনিয়োগকারী, কৃষক ও পর্যটক-সবাই একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্মে যুক্ত থাকবেন।
কৃষির উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবেশবান্ধব জীবনযাপন, স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক কল্যাণ-সবকিছু মিলিয়ে এটি হবে এক নতুন ধরণের টেকসই উন্নয়ন মডেল।
প্রকৃতিনির্ভর ও টেকসই পদ্ধতিতে এমন খাদ্য উৎপাদন করা, যা মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।
শহরের মানুষকে গ্রামীণ জীবনের সৌন্দর্য ও কৃষির বাস্তব অভিজ্ঞতার সঙ্গে যুক্ত করে একে অপরের প্রতি বোঝাপড়া ও সহানুভূতি তৈরি করা।
মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্ববোধকে কেন্দ্র করে এমন একটি কৃষি সমাজ গঠন করা, যেখানে উন্নয়ন ও মানবকল্যাণ পাশাপাশি এগিয়ে যাবে।
একটি টেকসই মডেল খামার যেখানে কৃষি, পশুপালন, মৎস্য, উৎপাদন ও পর্যটন একত্রে পরিচালিত হয় এবং উৎপাদন, পরিবেশ ও সমাজকল্যাণের ভারসাম্য রক্ষা করে।
প্রকৃতির মাঝে বিশ্রাম, বিনোদন ও কৃষির অভিজ্ঞতা - যেখানে আধুনিক পর্যটন ও গ্রামীণ জীবন একসাথে উপভোগ করা যায়।
ধর্ম, শিক্ষা ও মানবকল্যাণের সমন্বয়ে গড়ে তোলা এক মানবিক উদ্যোগ, যেখানে আধ্যাত্মিক চর্চা ও অনাথ শিশুদের শিক্ষার সুযোগ একসাথে নিশ্চিত করা হয়।
মানবকল্যাণ, শিক্ষা, কৃষি উন্নয়ন ও সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত একটি অ-লাভজনক উদ্যোগ, যা টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক সমাজ গঠনে কাজ করে।
৩০ বিঘা জমিতে গড়ে উঠছে আধুনিক সমন্বিত কৃষি খামার – যেখানে প্রাণিসম্পদ, মৎস্য ও ফসল উৎপাদন হবে এক সমন্বিত ব্যবস্থাপনায়।
গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি, ভেড়া ও দুম্বার খামার।
মাছের পুকুর এবং bottom-clean পদ্ধতিতে আধুনিক মাছ চাষ।
Polynet house-এ (আধুনিক কীটনাশকমুক্ত গ্রীণহাউজ) বিষমুক্ত সবজি ও ফল উৎপাদন।
অংশীদাররা সারা বছর সুখের খামারে উৎপাদিত তাজা ও নিরাপদ পণ্য ঘরে বসেই সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয় করতে পারবেন।
উৎপাদিত পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার লক্ষ্য রয়েছে।
খামারে উৎপাদিত গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, দুম্বা, ভেড়া ও বিভিন্ন ধরনের পণ্য বাজারজাতকরণই হবে এ প্রকল্পের অন্যতম প্রধান আয়ের উৎস।
পশুপালন
হাঁস-মুরগি
মাছ চাষ
দুগ্ধ উৎপাদন
গ্রীণহাউজ
গবাদি পশু
৩০ বিঘার একটি অংশে গড়ে উঠছে আন্তর্জাতিক মানের এগ্রো রিসোর্ট, যা প্রকৃতি, কৃষি ও বিনোদনের সমন্বয়ে বাংলাদেশের পর্যটনে এক নতুন অধ্যায় যোগ করবে। এখানে আগত দর্শনার্থীরা পাবেন গ্রামীণ জীবন, কৃষি অভিজ্ঞতা ও আধুনিক রিসোর্টের আরাম একসাথে উপভোগের সুযোগ।
নোট: বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ পর্যটন বাজারের আকার ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি (পর্যটন বোর্ড, ২০২৪)। এগ্রো-ট্যুরিজমে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ১৫%, যা এই প্রকল্পকে আরও লাভজনক করে তুলেবে।
প্রাকৃতিক পরিবেশে নির্মিত ইকো কটেজ
সুইমিং পুল, গেমিং জোন ও খেলার মাঠ
ফার্ম-টু-টেবিল রেস্টুরেন্ট ও কনফারেন্স হল
অংশীদারগণ প্রতিবছর বিনামূল্যে পরিবারসহ রিসোর্টে অবকাশ যাপন করতে পারবেন এবং এগ্রো-রিসোর্টের আয়ের লভ্যাংশ শেয়ার অনুপাতে বছর শেষে বুঝে পাবেন।
এগ্রো রিসোর্ট হবে প্রকল্পের দ্বিতীয় প্রধান আয়ের উৎস। কৃষি উৎপাদন থেকে আসা আয়ের পাশাপাশি এটি একটি নিয়মিত ও স্থায়ী আর্থিক প্রবাহ তৈরি করবে। দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আগমন, রিসোর্ট ভাড়া, রেস্টুরেন্ট, ইভেন্ট ও কনফারেন্স আয়োজন-সবকিছু মিলিয়ে এটি প্রকল্পের আর্থিক ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী ও টেকসই করে তুলবে।
৩০ বিঘার এক অংশে গড়ে তোলা হচ্ছে জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান, যা সুখের খামারের সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতীক।
সুখের খামার মসজিদ হবে একটি আধুনিক ও সুন্দর জামে মসজিদ, যা সবার জন্য উন্মুক্ত ও সুশৃঙ্খল। এটি কেবল নামাজের স্থান নয়, বরং সম্প্রদায়ের আধ্যাত্মিক ও সামাজিক কেন্দ্র হিসেবে ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রতীক হবে। এখানে ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিক মূল্যবোধের মাধ্যমে প্রজন্মকে সঠিক পথে পরিচালিত করা হবে।
সুখের খামার হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসা হবে অনাথ শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ ও শিক্ষামূলক আশ্রয়স্থল। এখানে তাদের মানসম্মত ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক আধুনিক শিক্ষার সুযোগ প্রদান করা হবে। এটি কেবল একটি মাদ্রাসা নয়, বরং শিশুদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভিত্তি।
সুখের খামার ফাউন্ডেশন হবে সামাজিক উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি খাতে কার্যক্রম পরিচালিত হবে, যা সম্প্রদায়ের মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। এই ফাউন্ডেশন সমাজে কল্যাণ ও দায়বদ্ধতার একটি বাস্তব উদাহরণ হয়ে উঠবে।
প্রায় ১০ টন দৈনিক বর্জ্য কম্পোস্ট, বায়োগ্যাস ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হবে বর্জ্য না করে।
দৈনিক খামার বর্জ্য থেকে উৎপাদিত বায়োগ্যাস রান্না ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা হবে, জ্বালানি খরচ কমাবে।
গোবর থেকে তৈরি ভার্মিকম্পোস্ট ও ট্রাইকোকম্পোস্ট মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করবে এবং স্থানীয় কৃষকদের জন্য মানসম্মত জৈব সার সরবরাহ করবে।
খামারে স্থাপিত সোলার প্যানেল বিদ্যুতের চাহিদা মেটাবে, খরচ কমাবে এবং পরিবেশবান্ধব শক্তি নিশ্চিত করবে।
বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে খামারের পানি চাহিদা মেটানো হবে, বিশেষ করে খরার সময় বিকল্প উৎস হিসেবে কাজ করবে।
সুখের বাজার দিচ্ছে নিরাপদ, বিশুদ্ধ ও স্বাস্থ্যসম্মত পণ্য, সরাসরি মাঠ থেকে আপনার বাড়িতে পৌঁছানোর নিশ্চয়তা
দেশি হাস-মুরগি, গরু-ছাগলের মাংস, মাছ, চাল, ঘি, শাক সবজি, সরিষার তেল ও মসলা সবই ১০০% বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পণ্য পাবেন সাশ্রয়ী মূল্যে।
দেশের যেকোনো প্রান্তে দ্রুত ও নিরাপদে পণ্য পৌঁছে যাবে আপনার হাতে।
সাশ্রয়ী মূল্যে স্বাস্থ্যপরীক্ষিত ও হালাল গরু, ছাগল ও দুম্বা সরাসরি ফার্ম থেকে পৌঁছে যাবে আপনার বাড়িতে।
"সুখের বাজার – খামার থেকে আপনার ঘরে বিশুদ্ধতার নিশ্চয়তা।"
আমরা শুধু কৃষি কাজ করছি না – আমরা গড়ে তুলছি একটি টেকসই ভবিষ্যৎ। আপনার বিনিয়োগের প্রতিটি টাকা কাজ করবে মানুষ, প্রকৃতি ও দেশের অর্থনীতিকে একসাথে সমৃদ্ধ করতে।
"এটি এমন এক প্রকল্প যেখানে লাভের পাশাপাশি আছে সৃষ্টি, অংশগ্রহণ ও প্রশান্তির আনন্দ।"
মাত্র ২,৯৫,০০০ টাকায় সুখের খামার এগ্রো ভিলেজ প্রকল্পের একটি শেয়ারের আজীবন মালিকানা।
সাফ কবলা দলিলসহ এগ্রো ভিলেজের ৩০ বিঘা জমির একাংশের রেজিস্ট্রেশন।
প্রতি বছর এগ্রো রিসোর্টে পরিবারসহ ফ্রি অবকাশ যাপন।
বছর শেষে সমন্বিত কৃষি খামার ও এগ্রো রিসোর্টের আয় হতে আজীবন হালাল মুনাফা অর্জনের সুযোগ।
পরিবারের জন্য আজীবন ভেজাল মুক্ত নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা।
কোরবানির জন্য গরু, ছাগল, দুম্বা এবং সারাবছর দেশী হাস-মুরগী, ডিম-দুধ সহ খামারের অন্যান্য উৎপাদিত পন্য সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয়ের সুযোগ।
প্রকল্পের মসজিদ ও হাফিজিয়া এতিমখানা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সদস্যপদ।
সুখের খামার ফাউন্ডেশনের আজীবন দাতা সদস্যপদ।
শেয়ার মূল্য বৃদ্ধির নিশ্চয়তা এবং যেকোন সময় শেয়ার পুনঃ বিক্রয়ের সুবিধা।
বগুড়ার মাটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উর্বর মাটিগুলোর মধ্যে একটি। বছরে ৩-৪টি ফসলের মৌসুম সম্ভব এবং ২০-২৫% বেশি ফলন পাওয়া যায়।
বগুড়া দেশের শীর্ষ দুগ্ধ উৎপাদনকারী জেলা। প্রতিদিন গড়ে ১৫ লক্ষ লিটার দুধ উৎপাদন হয়। ফসল ও প্রক্রিয়াজাত দুগ্ধ শিল্পে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।
ঢাকা থেকে মাত্র ৪ ঘন্টার দূরত্ব। উত্তরবঙ্গ মহাসড়ক, রেলপথ ও বিমানবন্দর দ্বারা সংযুক্ত, যা দ্রুত, কম খরচে ও উচ্চ মুনাফায় পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করে।
বগুড়ায় ৬টি বিশ্ববিদ্যালয় ও ১০+ কারিগরি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যা দক্ষ কৃষি জনবল ও গবেষণা সহায়তা নিশ্চিত করে। স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সুবিধা ইতিমধ্যে উন্নত।
বগুড়া এখন সরকারি অগ্রাধিকার উন্নয়ন এলাকা, যা এগ্রো-প্রক্রিয়াকরণ ও এগ্রো-শিল্পের জন্য কর ছাড় ও প্রণোদনা প্রদান করে।
মহাস্থানগড়, বেহুলার বাসর ঘর, শাহ সুলতান (র.) এর মাজার, বসু বিহার, শিলাদেবী ঘাট, যোগীর ভবন মন্দির ইত্যাদি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান বগুড়াকে এগ্রো-পর্যটনের জন্য আদর্শ গন্তব্য করে তুলেছে।
এই অঞ্চলটি পশুপালন ও কৃষির জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। উন্নত জাতের প্রাণী সহজলভ্য এবং উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা (বিমানবন্দর, রেলপথ, মহাসড়ক) পণ্য পরিবহনকে সহজ করে। উর্বর মাটি বছরে তিনটি ফসল সম্ভব করে তোলে, যেকোনো ফসল চাষযোগ্য। বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল ও সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলের উন্নয়নকে সমর্থন করে, এবং মহাস্থানগড় ও বসু বিহারের মতো ঐতিহাসিক স্থানগুলো পর্যটন ও শিক্ষার জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করে।
যারা আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছেন, তাদের মন্তব্য
উপদেষ্টা, সুখের খামার। সাবেক অতিরিক্ত রেজিস্টার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU)
উপদেষ্টা, সুখের খামার। সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে (BFRI)
উপদেষ্টা, সুখের খামার। সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার অ্যাগ্রিকালচার (BINA)
উপদেষ্টা, সুখের খামার, ইসলামিক ফাইন্যান্স এক্সপার্ট
উপদেষ্টা, সুখের খামার, এগ্রো ট্যুরিজম এক্সপার্ট
কৃষি এবং আতিথেয়তার জগত থেকে সর্বশেষ খবর, টিপস এবং অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে আপডেট থাকুন
আধুনিক টেকসই চাষ কৌশল কীভাবে পরিবেশ রক্ষা করার সময় ফসলের ফলন বাড়াতে পারে তা আবিষ্কার করুন...
আরও পড়ুনআমরা কীভাবে অনন্য অভিজ্ঞতা ডিজাইন করি যা আমাদের অতিথিদের প্রকৃতি এবং স্থানীয় সংস্কৃতির সাথে সংযুক্ত করে তা শিখুন...
আরও পড়ুনআমাদের সমবায় মডেল কীভাবে গ্রামীণ সম্প্রদায়কে রূপান্তর করছে এবং টেকসই জীবিকা তৈরি করছে...
আরও পড়ুনটেকসই কৃষি, প্রিমিয়াম রিসোর্ট অভিজ্ঞতা এবং সমাজকল্যাণের নিখুঁত সমন্বয় আবিষ্কার করুন। বাংলাদেশে কৃষি ও পর্যটনের জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যত তৈরি করতে আমাদের সাথে যোগ দিন।